উত্তর দিন আমাকে ?( ভিডিও)

উত্তর দিন আমাকে ? ভিডিও টি শেয়ার করতে ভুলবেন না। সবাইকে জানিয়ে নিন আমরা কিভাবে আমাদের বিপদ ডেকে আনছি। ------------------------------------------------------আমাদের মধ্য যেসব ভাই ও বোনেরা এবার মেডিকেলের প্রশ্ন টাকা দিয়ে কিনে মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেয়েছে তারা যে মেডিকেলে পড়ার সময় জালিয়াতি করে ডক্টর হবে না তার প্রমান কি ? তারা তো ভর্তি পরীক্ষা তেই জালিয়াতি কোরেছে । আর যারা বা যাহারা প্রশ্ন বিক্রি করে হয়ত অনেক টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে কিন্তু তারা জানে না যে, তারা তাদের জীবন কে তার পরিবারে জীবনকে হুমকির মুখে ফেলছে। ধরুন আপনি একজনার কাছে মেদিকেলের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন বিক্রি করলেন। .......... ৫ বছর পর আপনি আপনার বাবর অপারেশোন করাতে গেলেন আর দেখলেন যার কাছে আপনি প্রশ্ন বিক্রি করেছেন সেই ডাক্তার আপনার বাবার অপারেশোন করবে। .... আর কিছু লিখলাম না। ..... বুঝে নিন। ...fb.com/MasterAll.Masum

Posted by Md Masum Billah Rasel on Friday, October 9, 2015
"আমি যদি বলি আমার প্রথম বন্ধু- গুগল 
তাহলে আমাকে অব্যশই বলতে হবে,আমার প্রথম প্রেমিকা - ইউটিউব।"

আমি যত টানা  ফেইসবুককে ভালোবাসি
তারচেও বেসি ভালবাসি  ইউটিউবকে।
কারণ
আমি ইউটিউবের প্রেমে পাগল।
তাই ইউটিউবের ১০তম জন্মদিনে আমার পক্ষ থেকে শুবেচ্ছা।



নটর ডেম বিজনেস ক্লাব
সূচনাকাল : ১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দ


পরিচালক : মি. শীতল চন্দ্র দে
(সহকারী অধ্যাপক,ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ  )


প্রতিষ্ঠাকাল

' কারবারই অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূল ভিত্তি ' - এ মূলমন্ত্রটি সামনে রেখে ১৯৭৩  খ্রিস্টাব্দে  নটর ডেম বিজনেস ক্লাব  প্রতিষ্ঠিত  হয়। তৎকালীন ছাত্র উপদেষ্টা এবং সমাজকল্যাণ বিভাগের শিক্ষক ফাদার ষ্টিফেন গমেজ, সিএসসি এবং অধ্যক্ষ ফাদার বেঞ্জ্জামিন  কস্তা, সিএসসি এর পৃষ্ঠপোষকতা ও প্রাক্তন শিক্ষক মি.ম. নূরুন্নবীর ঐকান্তিক চেস্টার ফসল ' নটর ডেম বিজনেস ক্লাব '। ১৯৯২  খ্রিস্টাব্দে বর্তমান পরিচালক ক্লাবটির দায়িত্ব গ্রহণ করেন।





আজ আপমি আপনাদের youtube সম্পর্কিত একটি ট্রিকস জানাতে চেষ্টা 
করব।যা আপনার youtube  ভিডিও মার্কেটিং এ অনেক সহযোগিতা করবে। 
আমরা হয়ত সবাই জানি যে youtube এ কোনো ভিডিও পেলে লিস্ট তৈরী করতে হলে google একাউন্ট এ লগইন করতে হয়। কিন্তু আজ আমি 
 আপনাদের  কে জানাব কিভাবে আপনি   google ও youtube এর অনুমতি ছাড়া অর্থাৎ google  একাউন্ট এ লগইন ছাড়াই youtube পেলে লিস্ট তৈরী করতে পারবেন। 




তো চলুন শুরু করা যাক।
প্রথমে আপনি আপনার পছন্দ করা ভিডিও গুলোর URL নিয়ে একটি  লিস্ট তৈরী করুন।
ঠিক এই রকম

https://www.youtube.com/watch?v=6JBdh6wOQx8

https://www.youtube.com/watch?v=tiu10B1Qoyo

https://www.youtube.com/watch?v=sSmMt1C6Ryc

https://www.youtube.com/watch?v=2TgRZjgeXc8


আপনি যত ইচ্ছা তত ভিডিওর URL  নিতে পারেন।

এবার একটু  লক্ষ্য করুন এই URL  টির দিকে

http://www.youtube.com/watch_videos?video_ids=

এবার আপনার কাজ হল আপনি যত গুল ভিডিওনিয়ে ভিডিও প্লে লিস্ট তৈরী করবেন ঠিক তত টি   ভিডিওর ID (6JBdh6wOQx8,tiu10B1Qoyo,sSmMt1C6Ryc,2TgRZjgeXc8) নিয়ে সিরিয়াল করে বসান এবং প্রতিটি ID পরে কমা দিন। 


হ্যা আপনার ভিডিও Id কিভাবে পাবেন ?

ভাল করে লক্ষ্য করে দেখুন যে প্রতিটি  ভিডিও এর শেষে  watch?v= লেখার পর কিছু কোড লেখা আছে।
যেমন, আপনি যদি আমার উপরের তৈরী লিস্ট টি লক্ষ্য করুন তাহলে ভিডিও ID গুলো হবে

6JBdh6wOQx8,tiu10B1Qoyo,sSmMt1C6Ryc,2TgRZjgeXc8

এবার এই কোড গুলো একত্রে করে যদি প্লে লিস্ট তৈরী করি তাহলে URL টি ঠিক এই রকম হবে
http://www.youtube.com/watch_videos?video_ids=6JBdh6wOQx8,tiu10B1Qoyo,sSmMt1C6Ryc,2TgRZjgeXc8
 




আপনার এই প্লে লিস্ট যেখানে ইচ্ছা শেয়ার করতে পারেন,
 

সবচে বড় কথা হলো আপনি এই পদ্ধতি ব্যাবহার করে একটি লিংক বা URL শেয়ার করে একসাথে প্লে লিস্টের সকল ভিডিওর ভিউ বাড়াতে পারেন।
যত ইচ্ছা প্লে লিস্ট তৈরী করুন google অথবা Youtube  আপনাকে কোনো সমস্যায় ফেলবে না।

তো কি এখন কি নিজেকে Youtube Expart  মনে হচ্ছে।  হ্যা সামনে আরো চমৎকার youtube সম্পর্কিত টিউটোরিয়াল নিয়ে আসছি।
সবাই আমার জন্য শুভ  কামনা কোরবেন। 




ধন্যবাদ







বাংলাদেশ এখন ডিজিটাল হবার পথে অনেকটাই অগ্রসর তার প্রমান দিচ্ছে আমাদের তৈরী নতুন নতুন সমস্যার সলভ করার অসাধারণ সব পদ্ধতি ।




যেমন পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস ঠেকাতে

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়,  যে নতুন উদ্যোগ নিয়েছে তা  সম্পূর্ণ কার্যকরী হবে বলে আমি  মনেকরি। কারণ প্রশ্ন হবে সম্পূর্ণ ডিজিটাল পদ্ধতিতে।
যে দিন পরীক্ষা ঠিক সেই  দিন সকালে প্রশ্ন তৈরী করা হবে। একটি পরীক্ষার জন্য একের অধিক সেট প্রশ্ন তৈরী করা হবে। সেখান থেকে একটি প্রশ্ন সিলেক্ট করা হবে এবং প্রশ্ন থাকবে একটি নির্দিষ্ট সার্ভারে যেখান থেকে ডাউনলোড করে প্রশ্ন ছাপা  হবে। ডাউনলো করার জন্য যে পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে তাতে করে নির্দিষ্ট বেক্তি ছাড়া কার সম্ভব না প্রশ্ন ডাউনলোড করার।

প্রশ্ন ডাউনলোড করার জন্য যে পাসওয়ার্ড লাগবে সেই পাসওয়ার্ড  কে দুই ভাগে ভাগ করে প্রথম ভাগ ডিসি ও দ্বিতীয় ভাগ শিক্ষা কর্মকর্তার মোবাইলে ম্যাসেজ করে পাঠান হবে।  পাসওয়ার্ড এর এই দুই অংশ একসাথে করে প্রশ্ন ডাউনলোড করতে হবে। সুধু মাত্র একবার ডাউনলোড করতে পারবে। প্রশ্ন ডাউনলোড করার নির্দিষ্ট সময় থাকবে সেই সময়ের মধ্য ডাউনলোড করা যাবে এর পরে সার্ভার বন্ধ  করে দেয়া হবে। 

ধরুন, আপনি পাসওয়ার্ড কোন ভাবে হাতে পেলেন অথবা সার্ভারে কোনভাবে প্রবেশ করলেন  তাও আপনি প্রশ্ন পড়তে পারবেন না, কারণ ওই প্রশ্ন পড়ার জন্য আপনাকে বিশেষ সফটওয়্যার এর ব্যবহার করতে হবে।  আপনি সেই সফটওয়্যার কোথাও পাবেন না, কেননা  সেই সফটওয়্যার কেবল মাত্র তাদের কাছে থাকবে যারা প্রশ্ন ডাউনলোড ও ছাপার অনুমতি রাখে।

সুতরাং পরীক্ষার প্রশ্ন হাতে পাবার  আশা ছেড়ে দিন আর পড়ালেখায় মন দিন।  আর একটা কথা বলতে ভুলে গেছি, সার্ভার তৈরী থেকে সকল প্রকার ডেভেলপমেন্ট এর কাজ বুয়েটের বড় ভাইদের। তো বড় ভাইদের কাজ সম্পর্কেত ভালো ভাবে জানেন। তারা  আমদের দেশের গর্ব, তাই আবার বলছি পরীক্ষার প্রশ্ন হাতে পাবার  আশা ছেড়ে দিন আর পড়ালেখায় মন দিন।  
আর এই ডিজিটাল পদ্ধতি অবলম্বন করে  সকল ধরনের বোর্ড  পরীক্ষার পাশা পাশি শিক্ষক নিযোগ পরীক্ষাও নেওয়া হবে।

ধন্যবাদ সবাইকে।
- মো: মাসুম বিল্লাহ রাসেল  
দিও অনেক পূর্বের কথা তবে আশা করি আপনাদের অনেক কাজে লাগবে তখন শ্রোতা হিসেবে আমি তেমন ভাল ছিলাম না, তাই নতুন কার সাথে ভাল বন্ধুত্ব করতে পারি নি অথবা সে আমার বন্ধু, কিন্তু আমার সম্পর্কে তার ভাল ধারণা তৈরী করতে পারি নি ।
 

এই সমস্যার সমাধান খুঁজে পেলাম অবশেষে
যখন কিছু পদ্ধতি  জানলাম আমার এক বড়  ভাইয়ের কাছ থেকে । 

সে আমাকে বললো এর সমাধান অতি সহজ।
তুমি শুধু দুই টি  পদ্ধতি অবলম্বন করবে

১.যিনি কথা বলবেন তার মুখের দিকে তাকিয়া থাকবে

২.বক্তার দিকে খানিকটা ঝুকে মন দিয়ে কথা গুলো শুনবে

যেমন ধর, এই যে আমি তোমার সাথে কথা বলছি আর তুমি আমার কথা শুনার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করছ ,কারণ আমি যে বিষয় বলছি এটা তোমার জানা অতিব জরুরি তাই আমার কথা অতি মনোজক  সহকারে সুনছ তাই আমার কাছেও বক্তা হিসেবে আমর অনেক ভাল লাগছে
ঠিক তার কাছেও অনেক ভাল লাগবে এবং তোমার সম্পর্কে তার অনেক ভালো ধারণা হবে।

আমি তাকে  প্রশ্ন করলাম যদি সে আমার বড় হয় তাহলে আমি কি তার মুখে তাকিয়ে থাকব ?
উত্তরে সে বল্লো আরে বোকা এতে সম্যসার কি আছে ? বরং সে খুশি হবে কারণ  তুমি যখন তার মুখের দিকে তাকিয়া থাকবে সে ভাববে তুমি হয়ত তার প্রতিটি কথা শুনার জন্য খুবই আগ্রহী।

আর ভাল হয়, যদি তুমি তার কথা বলার সময় মাঝে মাঝে ভাল প্রশ্ন করতে পার।  যেমনটা কিছু সময় পূর্বে  আমায় প্রশ্ন করলে - যদি সে আমার বড় হয় তাহলে আমি কি তার মুখে তাকিয়ে থাকব ? এই প্রশ্ন টি আমাদের কথা বলার বিষয় সম্পকিত ছিল। 


মনে রাখবে বক্তা যেই হোক না কেন তার কথা বলার বিষয় যাই হোক না কেন তার কথা ভাল ভাবে শুনবে যদিও তুমি সেই বিষয় আগ্রহী নও তবুও।
কেন না এতেকরে  তোমার সম্পর্কে তার কোন ভুল ধারণা হবে না।

আর সাবধান যখন তুমি শ্রোতা তখন ভুল করেও আমি , আমার, আমাকে এই শব্দ গুল বলবে না বরং চেষ্টা করবে তার রসম্পর্কে জানতে তাই আপনি ,আপনার,আপনাকে  এই শব্দ গুল বেশি বেশি বলার জন্য।
বক্তা তখনি খুব সুশি হবে যখন বক্তার কাছেই তার সমম্পর্কে জানতে চাইবে।

আমি এখন এই পদ্ধতি গুল প্রয়োগ করার ফলে একজন ভাল শ্রোতা ও ভাল বন্ধু। 
 
কারও সাথে কথা বলতে হলে, এমন বিষয়ই বেছে নিতে হবে যা নিয়ে তার বা পৃথিবীর সবার আগ্রহ সবচেয়ে বেশি।
 এখন হয়ত আপনার মনে প্রশ্ন জাগবে
কী নিয়ে পৃথিবীর সব মানুষের আগ্রহ সবচেয়ে বেশি?
উত্তর হলো
প্রত্যেক মানুষের নিজের কথা !

                      আপনি যখন কারও সঙ্গে তাঁর নিজের ব্যাপারগুলি নিয়ে আলোচনা করেন তিনি   বিষয়বস্তুতে খুবই মজা পান,খুশি হন, উত্সাহী হয়ে উঠেন। তার প্রতি আপনার আগ্রহ দেখে আপনার সম্পর্কে তার ভালো ধারণা তৈরী হয়ে যায়।  



আপনি যখন কারো সাথে তারই সম্পর্কে আলোচনা করেন আপনি সঠিক কাজটিই করেন। কেননা আপনি তখন মানুষের সাভাবিক চাওয়া অনুযাই কাজ করছেন।
 এখানে পুরো ব্যাপারটাই ভুল হবে যদি আপনি নিজের ব্যাপারে তার সাথে আলোচনা শুরু করেন। কেননা এ কাজ মানুষের স্বাভাবিক চাওয়ার সম্পূর্ণ বিপরীতে।

সুতরাং আপনার মাথা  থেকে এই তিনটি শব্দ ঝেড়ে ফেলুন -
" আমি,আমার,আমাকে"

বরং এ তিনটির জায়গায় সবসময়ের জন্য মাথায় বসান এই তিনটি  শব্দ -
"আপনি,আপনারন,আপনাকে "

পরবর্তী অংশ পাবেন পরের পোস্টে। ....
সবাই কে  ধন্যবাদ 




ইংল্যান্ড যেমন ক্রিকেট খেলার জন্ম দাতা ঠিক ইন্ডিয়া হলো [ইন্ডিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল] আই সি সির  জন্নমদাতা। ইংল্যান্ড তো গ্রুপ পর্বেই বাদ পোরে দেশে ফিরেছেন আর অন্য দিকে  আই সি সির মালিক ইন্ডিয়ান ক্রিকেট দল, গ্রুপ পর্বে সেরা হয়ে কোয়াটার ফাইনালে  বাংলাদেশের সাথে দেখা করে এবং বাংলাদেশকে বিদায় কোরে দেয় বিশ্বকাপ থেকে, নিজেদের খেলার জোরে নয়,অর্থের জোরে । 



 এখানে
আমরা : বাংলাদেশী
আপনারা : ইন্ডিয়ান বুঝান হয়েছে


থাক ও সব কথা কেননা সারা পৃথিবী দেখেছে আমরা  হারিনি,আমাদের বরং জিতান হয়েছে,অনেকে ভাববেন এটা কিভাবে সম্ভব? আপনারা ইন্ডিয়ার সাথে খেলে দেশে ফিরেছেন তা ও বোলছেন  আপনারা খেলাটা জিতেছেন ? 
উত্তর : হুম জিতেছি।



 কিভাবে? কেন ? এসব পরে বলছি আপনারা বলুন কি লাভ হলো আমাদের খেলার মাঠে জোর করে হারিয়ে ,সেই আপনাদের (ইন্ডিয়ার ) তো বাড়ি ফিরতে হলো শেষ পর্ব না খেলেই। আমরা আমাদের বাড়ি বসে যেমন ফাইনাল খেলা দেখবো ঠিক আপনাদের ও বাড়ি বসে টিভির পর্দায় খেলা উপভোগ কোরতে হবে।    





জেনে নিন - কেন আপনারা সেমি ফাইনালে বাড়ি ফিরলেন? 

কারণ খেলার মাঠটা  ছিল অস্ট্রেলিয়ার,আর অস্ট্রলিয়ার বিপক্ষে আপনাদের জিত্তে হোত। আপনারা ও হয়ত, এ কথা ভালো কোরে জানেন তাদের মাঠে তাদের থেকে চুরি কোরে পার পাওয়া সম্ভব না। তবুও যদি চুরি করেন , তাহলে আর দেশে ফিরে যাওয়া সম্ভাবনা নেই । তাই আর অর্থের বল চল্লো না সেমি তে। আবার  স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে  ঐ  দুই আম্পায়ারকে (আলিম দার ও ইয়ান গোল্ড) পেলেন ।  ঠিক  অর্থের বল না চলা  ও  ঐ  দুই আম্পায়ারকে না পাবার কারণে  এখন আপনারাও বাড়িতে।



 
এবার জেনে নি কিভাবে আমরা (বাংলাদেশী) আপনাদের সাথে হেরও অবশেষে আমরা জয়ী ?
আপনারা আমাদের দুই সুই টি পওনা উইকেট দেন নি। এমন কি আমরা ছয় মারলে আমদের ছয়ের বদলে দিয়েছেন আউট।
আপনাদের ঠিক কি ঘোটলো যখন অস্ট্রেলিয়ার সাথে  ঠিক ওই দুই ব্যাটসম্যান মাঠে টিকতে পারলনা। হা আপনাদের ২৩৩ রানে প্যাক করে বাড়ি পাঠিয়ে দিল।  

আপনারা আমাদের সাথে প্রথম ২৫ ওভারে  রান কোরেছেন ৯৯ এবং পরের ২৫ ওভারে ২০৩।
কিন্তু অস্ট্রলিয়ার সাথে প্রথম ২৫ ওভারে কত রান কোরলেন  ?

 ৯৯ থেকে বেশি ?
উত্তর : হুম বেশি। 


পরের ২৫ ওভারে কি ঘোটলো আপনাদের ?
২৩৩ রানে অল আউট। কারণ কোনো ব্যাটসম্যান  দুই নম্বরী করে টিকতে পারে নাই তাই ১০০ রান কোনো ব্যাটসম্যান করতে পারলনা আর শেষ ১০ ওভারে কেলমা দেখাতে পারলেন না , আর জিতা হলো না  সেমি ফাইনাল। 



উপরের কথা গুলো পোরে কি বুঝলেন? এই তো ...
যে আমরা হারি নি বরং জিতেছি কিন্তু আই সি সির চোখে আমরা হেরিছি
[কারণ আমরা তাদের টাকা দিতে পারি নি,এবং  আপনাদের সাথে অন্যায় কোরতে পারি নি]

আরো বলছি উপরের লেখা পড়েে কষ্ট পাবেন না

কারণ আমরা মানুষকে অপছন্দ করি না,
অপছন্দ করি  তার খারাব কাজ কে।

ধন্যবাদ এত সময় নিয়ে পড়ার জন্যে
- মো: মাসুম বিল্লাহ রাসেল


  সফলতা হচ্ছে খেলার মতো।
 যত বেশি খেলবে, তত বেশি জিতবে।
 আর যতবার জিতবে,তত সফলতার সাথে খেলবে।